ক্রাইম ড্রামা ও সাই-ফাই মিশেলে আসছে অভিজিতের ‘ধ্রুবর আশ্চর্য জীবন’

এমন‌ই বিষয়ভাবনাকে এবার সেলুলয়েডে তুলে ধরেছেন পরিচালক অভিজিৎ চৌধুরী, তাঁর ছবি ‘ধ্রুবর আশ্চর্য জীবন’-এর মধ্যে দিয়ে। ক্রাইম ড্রামা ও সায়েন্স ফিকশনের মিশেলে আবর্তিত এই ছবি আসলে ছবির মুখ্য চরিত্র ধ্রুবর জীবনের চারটি সম্ভবনা, চার জগতের আশ্চর্যময় আখ্যান। আর সেই জীবনের ভিন্ন ভিন্ন রূপের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছেন চার কিংবদন্তি চিত্রশিল্পী। তাঁরা হলেন যামিনী রায়, গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর, বিকাশ ভট্টাচার্য ও বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায়। ছবিতে কোথাও গিয়ে এই চারজন শিল্পী ও তাঁদের শিল্পকলা রূপকের আঙ্গিকে জড়িয়ে যায় ধ্রুবর জীবনের সঙ্গে। ধ্রুবর জীবনের চারটি অধ্যায় কিভাবে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত? চারটি জীবনের মধ্যে দিয়ে কি সমান্তরাল বিশ্বে উঁকি দেওয়া যাবে?

প্রেমদিবসে ভালবাসার চড়াই-উতরাইয়ের গল্প নিয়ে প্রসূনের ‘আমার মন চায়’

ভালবাসার পথ সবসময় মসৃণ হয় না। ভালবাসার মধ্যেও থাকে চড়াই-উতরাই। অনেক কথা, চাওয়া-পাওয়া, রাত জেগে দেখা স্বপ্নের পরেও পরিণতি পায় না বহু ভালবাসা। নিজেদের অলীক সুখের কারণেই তা নিমজ্জিত হয় অতল জলে। তবুও ভাল লাগা থেকে ভালবাসার এই পথ চলা এবং বিচ্ছেদ বেদনা রয়ে যায় জীবনের জমানো অতীতের খাতায়। ভুলতে চাইলেও ভোলা যায় না। সবকিছু পেলেও কি আদৌ পাওয়া যায় সুখ আর শান্তি? অতীত যদি আবার ফিরে আসে! কড়া নাড়ে মনের দরজায়, তবে কি ক্ষমাহীন ভুলগুলোকে গ্রহণ করে আর‌ও একবার নতুনভাবে পথ চলা যায়?

শিল্পী ও শিল্পের চিরায়ত দ্বন্দ্বে সম্পর্কের টানাপোড়েন, হতাশ পরিচালক সুদীপ্ত!

শিল্প নির্মাণ কি সত্যিই সহজ? নাকি শিল্প নামক ব্যাপ্তির সম্মুখীন হলে বাস্তবতা আর কল্পনার তফাতটা অনুভব করা যায়? শৈল্পিক উচ্চতা অর্জন করতে পারাটা যে সত্যিই কঠিন এবং তার জন্য সাধনার প্রয়োজন তা সহজেই অনুধাবন করা যায়। শুধুমাত্র কি বাণিজ্যিক সাফল্যের মধ্যেই শিল্পের সার্থকতা লুকিয়ে রয়েছে? সৃষ্টির আনন্দে নিমগ্ন শিল্পীর প্রকাশভঙ্গির মধ্যে যে তৃপ্তির ছোঁয়া থাকে তাকে কি খর্ব করে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি? শিল্পীর সঙ্গে শিল্পের এই চিরায়ত দ্বন্দ্ব চিরকালীন।

সাফল্যের সঙ্গেই শেষ হল ছোট ছবির বড়ো উৎসব

ছবির দৈর্ঘ্যে ছোট হলেও বিষয়ভাবনা ও বৈচিত্র্যময়তায় আগামীর সম্ভাব্য মহীরুহ। সেই স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবির জন্যই শহর কলকাতার বুকে প্রস্তুত হয়েছিল বড় মঞ্চ, আন্তর্জাতিক কলকাতা শর্ট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল (IKSSF)। পায়ে পায়ে পথ হেঁটে পঞ্চম বর্ষে সেই উৎসব।

অভিনয় করতে না পারলে আমার বাঁচার কোনও কারণ থাকবে না: তানিকা

অতনু রায় যাঁরা সিনেমা নিয়ে চর্চা করেন তাঁরা খুব বলেন ‘নন লিনিয়ার’। এই ‘নন লিনিয়ার’ শুধুমাত্র সিনেমাতেই যে হয় তা তো নয়! এই সাক্ষাৎকারটাও ‘নন লিনিয়ার’ বলতে পারেন। একটা আড্ডা। … Read More

অঘোরীতন্ত্রের রহস্য নিয়ে এহসাসের তথ্যচিত্র, নিবেদনে তনুশ্রী

হিন্দু সন্ন্যাসীদের অন্যতম একটি রহস্যময় গোষ্ঠী, অঘোরী। তাঁদের এক স্বতন্ত্র আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। অঘোর শব্দের অর্থ তপস্বী শৈব। অর্থাৎ শিবের উপাসনা করেন যাঁরা। আদিদেবের সৌজন্যেই এই সম্প্রদায়ের উৎপত্তি, এমনটাই বিশ্বাস করা হয়। শিবের উপাসক তথা শিব ভক্ত দত্তাত্রেয় ঋষিকে বলা হয় অঘোর শাস্ত্রের গুরু। প্রচলিত ধর্মীয় নিয়ম বিধির বাইরে বেরিয়ে আধ্যাত্মিক সাধনা করেন এই শাস্ত্রের নিয়ম মেনে চলা সাধুরা। সেই কারণেই এঁদের সাধনা, ভাবনা-চিন্তা, আচরণ সামাজিক লোকচক্ষুর অন্তরালেই থাকে। এইজন্যই তাঁরা গোপন ও অধরা একটি গোষ্ঠী।

পঞ্চমবর্ষে ছোট ছবির বড় উৎসব, IKSFF

আজকের ছোট্ট চারাগাছ আগামীর মহীরুহ। ছোট ভাবনা থেকেই জন্ম নেয় বৃহৎ রূপকল্প। গতিশীল জীবনে যখন সময়ের বড়ই অভাব, তখন বিনোদনের উপাদান হ‌ওয়ার পাশাপাশি ভাবনার রসদ সরবরাহ করে স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শর্ট ফিল্মের বিষয়বস্তু রীতিমতো পরিশীলিত হয়ে উঠেছে। সেই কারণেই বহু সংখ্যক দর্শকের কাছে আজ রীতিমতো গ্রহণযোগ্য, শর্ট ফিল্ম।

ফিল্ম মিউজিক বুফে আর ক্লাসিক্যাল মিউজিক গোরমে কুইজিনের মতো: রঙ্কিনী

অনেকেই তাঁকে চিনেছেন ‘তুমহারি সুলু’ ছবির বিখ্যাত ‘রাফু’ গানটা দিয়ে। একটা সময়ে মানুষ লুপে শুনেছেন এই গান। কিন্তু আসলে তিনি আদ্যন্ত একজন ক্লাসিক্যাল মিউজিকের শিল্পী। আসন্ন ৭৩ তম ডোভার লেন সঙ্গীত সম্মেলনে পারফর্ম করবেন তিনি। সেই উপলক্ষেই শহরে ঘুরে গেলেন তিনি। আজ রোববার কথায় রঙ্কিনী গুপ্ত।

যৌনকর্মীরা এই ছবিটা দেখলে আমি খুব খুশি হব: প্রিয়া

মূল পরিচয় হল, তাঁর জন্ম আর বেড়ে ওঠা কানাডায়। তবু তিনি খাঁটি বাঙালি। মুম্বইকে ঘর ভাবেন এখন। ঝরঝরে বাংলাতে কথা বলেন, বাংলায় ঠাট্টা-তামাশা-টিপ্পনী বুঝতে পারেন, করতেও পারেন। নিজেকে ‘অ্যাক্সিডেন্টাল অ্যাক্টর’ বলেন। ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশনের প্রযোজনায় সদ্য মুক্তি পাওয়া প্রতিম দাশগুপ্ত’র ছবি ‘চালচিত্র’তে এক বলিষ্ঠ নারী চরিত্রে নজর কেড়েছেন তিনি। আর গৌণ পরিচয় হল, তিনি রাজ বব্বর-স্মিতা পাতিলের পুত্র প্রতীকের বাগদত্তা। প্রিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়। নিজের প্রথম বাংলা ছবির প্রিমিয়ারে শহরে এসে সময় বার করে আড্ডা দিলেন।

বাংলার সবথেকে ট্যালেন্টেড অভিনেতারা টেলিভিশনে আছে: টোটা রায়চৌধুরী

রোহিত সেন হোক বা চন্দন চ্যাটার্জী। বিহারী হোক বা ফেলুদা। তাঁর উপস্থিতি মানেই স্মার্টনেস, সপ্রতিভ চোখ আর একরাশ পজিটিভিটি। ছোটপর্দা, বড়পর্দা বা ওটিটি, তাঁকে দেখার জন্য মানুষের অপেক্ষা, যত দিন গেছে, বেড়েছে। শুক্রবার মুক্তি পেয়েছে ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশন প্রযোজিত প্রতিম দাশগুপ্ত’র ‘চালচিত্র’। প্রধান চরিত্র কনিষ্ক চট্টোপাধ্যায় রূপে তিনি। হাজার ব্যস্ততার মাঝখানে সময় বার করে বললেন অনেক কথা। এবারের ‘রোববার কথা’য় টোটা রায়চৌধুরী।