বাংলার সবথেকে ট্যালেন্টেড অভিনেতারা টেলিভিশনে আছে: টোটা রায়চৌধুরী

রোহিত সেন হোক বা চন্দন চ্যাটার্জী। বিহারী হোক বা ফেলুদা। তাঁর উপস্থিতি মানেই স্মার্টনেস, সপ্রতিভ চোখ আর একরাশ পজিটিভিটি। ছোটপর্দা, বড়পর্দা বা ওটিটি, তাঁকে দেখার জন্য মানুষের অপেক্ষা, যত দিন গেছে, বেড়েছে। শুক্রবার মুক্তি পেয়েছে ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশন প্রযোজিত প্রতিম দাশগুপ্ত’র ‘চালচিত্র’। প্রধান চরিত্র কনিষ্ক চট্টোপাধ্যায় রূপে তিনি। হাজার ব্যস্ততার মাঝখানে সময় বার করে বললেন অনেক কথা। এবারের ‘রোববার কথা’য় টোটা রায়চৌধুরী।

জীবনের মধ্যে মিশে যাওয়াটাকে মিস করি: অনির্বাণ

তাঁর অভিনয় দেখার জন্য মুখিয়ে থাকে আট থেকে আশি। সত্যিই তাই। ‘একেনবাবু’ তাঁকে যে প্রতিষ্ঠা দিয়েছে, সেটাকে তিনি ছড়িয়ে দিয়েছেন সমস্ত রকমের চরিত্রের মধ্যে। এই মুহূর্তে বাংলার অন্যতম ব্যস্ত অভিনেতা বললে তাঁর নাম প্রথমের সারিতে আসে। সব রকমের ফরম্যাটের তুখোড় অভিনেতা। মনে হয় না এমন কোনও পরিচালক আছেন, যিনি তাঁর সঙ্গে কাজ করতে চান না। আগামীকাল মুক্তি পেতে চলেছে তাঁর অভিনীত দুটি ছবি ‘চালচিত্র’ এবং ‘খাদান’। একই সঙ্গে মুক্তি পাবে ওয়েব সিরিজ ‘ভূস্বর্গ ভয়ঙ্কর’। একদিনে তিনটে নতুন কাজ। হাজার ব্যস্ততা সামলে অনির্বাণ চক্রবর্তী সময় দিলেন কিছুটা আড্ডার।

‘কালরাত্রি’-র হাত ধরে ওয়েবে সৌমিতৃষা, ট্রেলার লঞ্চে হাজির কনেসাজে

অঘ্রাণের শনিবাসরীয় বিকেল। গুটি গুটি পায়ে শীতের আনাগোনা শুরু শহর তিলোত্তমায়। শুরু হয়ে গিয়েছে বিয়ের মরশুম। হঠাৎ করেই হ‌ইচ‌ই-এর অফিস সুসজ্জিত বিয়েবাড়ির আদলে। সেখানেই কনের সাজে সিঁথিতে সিঁদুর পরে হাজির অভিনেত্রী সৌমিতৃষা কুন্ডু। এতদূর পড়ে চমকে ওঠা পাঠকদের উদ্দেশ্যে জানাই এগুলো সবটাই তাঁর আসন্ন ওয়েব সিরিজের ট্রেলার লঞ্চের সৌজন্যে। বাস্তবের সঙ্গে এর কোন‌ও সম্পর্ক নেই।

সপরিবার বিনোদন দিতে আসছে ‘কুট্টুস’

সুস্থ, রুচিশীল, বাঙালিয়ানায় মোড়া বিনোদনের ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়েই পথচলা শুরু করতে চলেছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘কুট্টুস’। যেটির ট্যাগলাইন ‘লুকিয়ে দেখার নয়’। এই ওটিটির নেপথ্যে রয়েছেন আশিস ও অনির্বাণ। তাঁরাই এই ওয়েব প্ল্যাটফর্মের অন্যতম দুই কর্ণধার। প্রসঙ্গত এই প্রথমবার কোন‌ও ওয়েব প্ল্যাটফর্মের নাম একটি দু’বছরের শিশুর নামে রাখা হয়েছে।

শেখর-ললিতার প্রেম ঘিরে হ‌ইচ‌ই, এবার অদিতির ‘পরিণীতা’

যুদ্ধ হোক কিংবা বিদ্রোহ, চারিপাশে যত‌ই থাকুক অস্থিরতার ছোঁয়া, তার মধ্যেও বেঁচে থাকে শাশ্বত প্রেম। খাঁটি সোনার মতই আগুনের তপ্ত আঁচে পড়েও তার ঔজ্জ্বল্য এতটুকু মলিন হয়ে যায় না। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জনপ্রিয় রোম্যান্টিক উপন্যাস ‘পরিণীতা’। অমূল্য সেই আখ্যান জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে শেখর-ললিতার প্রেম গাথা। প্রেম, ত্যাগ এবং পরিণয়ের এই গল্পে শেখর-ললিতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে গিরিন‌ও। ১৯১৪ সালে প্রকাশিত এই উপন্যাস সেলুলয়েড চিত্রায়নের পাশাপাশি নাট্যমঞ্চেও মঞ্চস্থ হয়েছে বহুবার। শুধু তাই নয়। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদও করা হয়েছে উপন্যাসটি।

বিক্রমাদিত্য মোত‌ওয়ানের ‘সিটিআর‌এল’-এ মুখ্য চরিত্রে অনন্যা

ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অনন্যা পান্ডে এবং বিহান সামাত। অনন্যা ছবিতে নেলা অবস্থি এবং বিহান জো ম্যাসকারেনহাসের চরিত্রে অভিনয় করছেন। ছবির কাহিনি আবর্তিত হয়েছে রোমান্টিক দম্পতি নেলা ও জো-কে কেন্দ্র করে। এরা দু’জনে সম্মিলিতভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্ট তৈরি করেন। তাদের তৈরি বিষয় দর্শকরা ভীষণ পছন্দ করেন। কিন্তু ঘটনাচক্রে যখন তাদের ব্রেকআপ বা ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তখন কি হয়?

ওয়েব সিরিজে এবার মাধুরী ‘মিসেস দেশপান্ডে’, নেপথ্যে নাগেশ কুকুনুর

দু’বছর আগে পরিচালক বিজয় নাম্বিয়ারের ‘দ্য ফেম গেম’-র হাত ধরে প্রথমবারের জন্য ওয়েব আঙিনায় পা রেখেছিলেন বলিউডের ‘ধক ধক গার্ল’ মাধুরী দীক্ষিত। সিনেমার মতোই ওটিটিতে পা রেখে‌ই রীতিমতো দর্শকমনে ছাপ রেখেছিলেন তিনি। তারপর আবার কবে মাধুরী ওয়েব সিরিজে কাজ করেন সেই অপেক্ষায় ছিলেন দর্শকরা। এবার সেই অপেক্ষার অবসান। ওয়েব অঙ্গনে ফিরছেন মাধুরী।

আড্ডাটাইমসে ‘দেখেছি তোমাকে শ্রাবণে’; জুটি সৌম্য-নেহা

শ্রাবণের আকাশজুড়ে এখন বর্ষার কালো মেঘের ঘনঘটা। শহর তিলোত্তমায় এখন শুধুই বৃষ্টি। বর্ষার প্রেক্ষাপটে এক রোমান্টিক ড্রামা ওয়েবসিরিজ নিয়ে উপস্থিত ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আড্ডাটাইমস। সিরিজের নাম ‘দেখেছি তোমাকে শ্রাবণে।’ প্রসঙ্গত, ‘প্রেমে পড়া বারণ’ এবং ‘বসন্ত এসে গেছে’-র সাফল্যের পর আবার একটি সিরিজ নিয়ে আসছে এই ওয়েব প্ল্যাটফর্মটি। নতুন এই সিরিজে মুখ্য চরিত্রে জুটি বাঁধছেন সৌম্য মুখোপাধ্যায় এবং নেহা আমনদীপ। এই সিরিজের হাত ধরেই প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করতে চলেছেন সৌম্য ও নেহা। সিরিজটি পরিচালনা করছেন অরিজিৎ তোতোন চক্রবর্তী।

শনিবাসরীয় সন্ধেয় রবিবারের আমেজ নিয়ে ‘ফ্রাইডে’ ম্যাজিক

২০১৬ সালে আসে বাংলার প্রথম ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আড্ডাটাইমস্। ২০২৩ সালে হাতফেরি হওয়ার পরে বর্তমানে সুরিন্দর ফিল্মস এই প্ল্যাটফর্মের সত্ত্বাধিকারী। ২০১৭। এল বাংলার দ্বিতীয় ওটিটি হইচই। উদ্যোগে প্রযোজনা সংস্থা এসভিএফ। ২০২০। অতিমারি চলাকালীন অ্যাঞ্জেল টেলিভিশন প্রাইভেট লিমিটেডের হাত ধরে এল বাংলার তৃতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ক্লীক। ২০২৪। বাংলার চতুর্থ ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল ফ্রাইডে। ইতিমধ্যে ‘হইচই’ বাংলাদেশেও নিজেদের বিস্তার করেছে। ‘ফ্রাইডে’ বাংলাদেশে বিস্তার করবে কিনা সেটা সময় বলবে। তবে সব মিলিয়ে আগামীতে বাংলা ওটিটির কনটেন্টের লড়াই যে আরও জমে যাবে এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই।

নেটফ্লিক্সের ‘রক্ত ব্রহ্মাণ্ড’-এ আলি ফজল, জুটি বাঁধবেন সামান্থার সঙ্গে

রাজ ও ডিকের প্রযোজনায় নেটফ্লিক্সে আসতে চলেছে পিরিয়ড ফ্যান্টাসি সিরিজ ‘রক্ত ব্রহ্মাণ্ড’। সিরিজটি পরিচালনা করছেন ‘তুম্বাড়’ খ্যাত রাহি অনিল বার্বে। ইতিমধ্যেই ‘দ্য কাউন্টার কালচার’-এ সেই খবর প্রকাশিত হয়েছে। এবার এই সিরিজে অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছেন আলি ফজল। ওটিটি আঙিনায় ‘মির্জাপুর’-এর ‘গুড্ডু ভাইয়া’, দর্শকদের কাছে রীতিমত জনপ্রিয়।