এবারে ‘দুয়ারে রাজ্যপাল’ আর ‘জন কী বাত’
চলতি বছরের ২৩ নভেম্বর রাজ্যে দু’বছর পূর্ণ করবেন রাজ্যপাল সি.ভি. আনন্দ বোস। সেই উপলক্ষ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিতে চলেছেন তিনি, খবর এমনই।
চলতি বছরের ২৩ নভেম্বর রাজ্যে দু’বছর পূর্ণ করবেন রাজ্যপাল সি.ভি. আনন্দ বোস। সেই উপলক্ষ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিতে চলেছেন তিনি, খবর এমনই।
ওয়ান স্টেশন ওয়ান প্রোডাক্ট। যে সব সাধারণ মানুষ বিভিন্ন হস্তশিপ্ল এবং ক্ষুদ্রশিল্পের সঙ্গে জড়িত কিন্তু সুযোগের অভাবে বাজার তৈরি করতে পারেননি, তাদের জন্য ভারত সরকার নিয়ে এসেছে ‘ভোকাল ফর লোকাল অ্যান্ড লোকাল টু গ্লোবাল’ প্রকল্প। এখন কোনও শিল্পীর তৈরি সামগ্রী বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সাহায্য করার কেউ না থাকলেও সেই সুযোগ রেল দেবে ‘ওয়ান স্টেশন ওয়ান প্রোডাক্ট’ স্টলের মাধ্যমে।
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য রাজনৈতিক মত নির্বিশেষে শ্রদ্ধাভাজন থেকেছেন আমৃত্যু। তাই হয়ত ঋতুপর্ণা বলেন, “ওঁর মত একজন শিক্ষিত এবং ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ আমাদের সমাজে যে অবদান রেখে গেলেন, যে সম্যগদর্শন, যে পরিজ্ঞান সেও তো এক বিরাট সম্পদ।”
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য আসলে আজ মারা যাননি, ওঁকে যেদিন যাদবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের মানুষ ভোটে হারিয়েছিল এবং রাজ্যের পাকাপাকি সর্বনাশ করেছিল সেদিনই ওঁর সব সত্তার মৃত্যু হয়েছিল। নন্দীগ্রামে কেমিক্যাল হাব হবে না ঘোষণা করার পরও দিনের পর দিন বিরোধীরা মাওবাদীদের সঙ্গে নিয়ে রাস্তা কেটে আটকে এমন একটা অবস্থা করে রেখেছিল যেখানে পুলিশ-প্রশাসনও ঢুকতে পারবে না এবং তারা যা খুশি অন্যায় করে যাবে, সেদিনই কি ওঁর সত্তার মৃত্যু হয়নি?
সোমনাথ লাহা তিনি অসহায় মানুষের বন্ধু। গরীব মানুষের মসিহা। করোনার সময় থেকেই তাঁর বিশাল হৃদয়ের ছোঁয়া পেয়েছেন বহু মানুষ। এক অর্থে বাস্তবের সত্যিকারের নায়ক তিনি। তিনি আর কেউ নন, বলিউড … Read More
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে মহাকাশে পাঠাতে পারলে গর্বিত হবেন, বললেন ইসরোর প্রধান এস. সোমনাথ। আর এই এক লাইনেই ভাইরাল তিনি। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে মন্তব্যের ঢেউ। গগনযান অভিযান নিয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথা বলেন তিনি।
দীঘায় জগন্নাথ দেবের মন্দির তৈরি করার কোনও সমস্যা নেই, চাইলে হিডকো সেটা করতেই পারে৷ এই ছাড়পত্র দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ হিডকোর পক্ষেই এই রায় দিয়েছে। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৯-এ দু-একর জায়গা জুড়ে এই মন্দিরের প্ল্যান প্রকাশ করেন।
বাংলায় বিভাজন আজও শেষ হয়নি। এখনও যেন এক রাজ্যে দুটো দেশ আর তিনটে সংবিধান! ঠিক পড়ছেন। এমনটাই মত ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস্’ খ্যাত পরিচালক বিবেক রঞ্জন অগ্নিহোত্রীর। বাংলার একজন দূরদর্শী নেতা প্রয়োজন বলতেও ছাড়েন নি বিবেক। বলা চলে নাম না করে পক্ষান্তরে একহাত নিয়েছেন মমতার সরকারকেই।
“বিবস্ত্র গণতন্ত্র, লজ্জা লোকাবার স্থান কোথায়!”, লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে অগ্নিমিত্রা পাল। আর তাঁর নেতৃত্বে বিজেপির মহিলা বিধায়কেরা ধর্নায় বসলেন। সোমবার বিধানসভার গাড়িবারান্দার সামনেই কোচবিহার এবং চোপড়ার ঘটনার প্রতিবাদে মুখর হলেন অগ্নিমিত্রা, চন্দনারা। রাজ্যের সন্ত্রাস নজিরবিহীন জানিয়ে তাদের দাবি অবিলম্বে সরকারি পদক্ষেপের।
হকার উচ্ছেদ নিয়ে যেমন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠক আয়োজন করেছিলেন, তেমনই এক বৈঠক আশা করছে দ্য আউটডোর অ্যাডভার্টাইজিং ফোরাম। পরিষ্কার একটা সমাধান চাইছে তারা। পদ্ধতিগতভাবে বকেয়া ট্যাক্স সংগ্রহ করা ও বেআইনি ব্যবসাগুলির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেবে কর্তৃপক্ষ, আশা ফোরামের।