‘কালরাত্রি’-র হাত ধরে ওয়েবে সৌমিতৃষা, ট্রেলার লঞ্চে হাজির কনেসাজে

অঘ্রাণের শনিবাসরীয় বিকেল। গুটি গুটি পায়ে শীতের আনাগোনা শুরু শহর তিলোত্তমায়। শুরু হয়ে গিয়েছে বিয়ের মরশুম। হঠাৎ করেই হ‌ইচ‌ই-এর অফিস সুসজ্জিত বিয়েবাড়ির আদলে। সেখানেই কনের সাজে সিঁথিতে সিঁদুর পরে হাজির অভিনেত্রী সৌমিতৃষা কুন্ডু। এতদূর পড়ে চমকে ওঠা পাঠকদের উদ্দেশ্যে জানাই এগুলো সবটাই তাঁর আসন্ন ওয়েব সিরিজের ট্রেলার লঞ্চের সৌজন্যে। বাস্তবের সঙ্গে এর কোন‌ও সম্পর্ক নেই।

শেখর-ললিতার প্রেম ঘিরে হ‌ইচ‌ই, এবার অদিতির ‘পরিণীতা’

যুদ্ধ হোক কিংবা বিদ্রোহ, চারিপাশে যত‌ই থাকুক অস্থিরতার ছোঁয়া, তার মধ্যেও বেঁচে থাকে শাশ্বত প্রেম। খাঁটি সোনার মতই আগুনের তপ্ত আঁচে পড়েও তার ঔজ্জ্বল্য এতটুকু মলিন হয়ে যায় না। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জনপ্রিয় রোম্যান্টিক উপন্যাস ‘পরিণীতা’। অমূল্য সেই আখ্যান জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে শেখর-ললিতার প্রেম গাথা। প্রেম, ত্যাগ এবং পরিণয়ের এই গল্পে শেখর-ললিতার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে গিরিন‌ও। ১৯১৪ সালে প্রকাশিত এই উপন্যাস সেলুলয়েড চিত্রায়নের পাশাপাশি নাট্যমঞ্চেও মঞ্চস্থ হয়েছে বহুবার। শুধু তাই নয়। বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদও করা হয়েছে উপন্যাসটি।

এবার শেখর‌-ললিতা রূপে গৌরব-দেবচন্দ্রিমা, ‘পরিণীতা’ নিয়ে হ‌ইচ‌ই

বাংলা সাহিত্য এক অফুরন্ত স্বর্ণখনি। মণি মুক্তো ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে সেখানে। তাই যখনই সেখান থেকে উঠে আসে চিরন্তন কোনো কাহিনি, দর্শক আবেশে মুগ্ধ চোখে ডুব দেয় সেখানে। কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পরিণীতা’ তেমন‌ই এক অমূল্য আখ্যান। রোম্যান্টিক এই উপন্যাস জুড়ে রয়েছে প্রেম, ত্যাগ এবং পরিণয়ের এক সুমধুর গল্প। তাই তো সেই কাহিনি আজ‌ও রয়ে গিয়েছে সকলের মনের মণিকোঠায়।