Film Review: দো-আঁশলা জীবন গাঁথার প্রতিচ্ছবিই ‘দোআঁশ’

পদ্মা-মেঘনা-ব্রহ্মপুত্র এই তিন নদীর অববাহিকার ব-দ্বীপ এলাকায় অবস্থিত সুন্দরবন। যেখানে জলে কুমির আর ডাঙায় বাঘের সঙ্গে মানুষের সহাবস্থান। সাগরের উপকূলবর্তী হ‌ওয়ার কারণে এই জায়গার মাটি দো-আঁশলা। বালি-কাদার সংমিশ্রণ রয়েছে তাতে। এহেন জায়গায় জীবনযাত্রার মধ্যেও তাই নোনা জল, নোনা মাটি আর নোনা কান্নার পরত জড়িয়ে থাকে আষ্টেপৃষ্ঠে। সেই সুন্দরবন অঞ্চলের মানুষের জীবনের গল্প‌ই ‘দোআঁশ’। পরিচালক সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম বড়পর্দার ছবি।

Film Review: ‘অরণ্য’র প্রাচীন প্রবাদ’ নবীন পরিচালকের কপিবুক স্ট্রেট ড্রাইভ

১২৩ মিনিটের এই ছবির গল্প বিশেষ কোনও একটা চরিত্রকে ঘিরে আবর্তিত হয় না বরং বেশ কয়েকটা চরিত্র আর একটা বিশেষ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হয়। চিত্রনাট্য পরিচালক নিজেই লিখেছেন এবং বলতেই হয় যে প্রত্যেকটা চরিত্রকে প্রয়োজনীয় স্পেস দিয়েছেন তিনি। চিত্রনাট্যের জন্য এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখন কোপা আমেরিকা আর ইউরো কাপের সময়। তো বলাই যায়, টিত্রনাট্যের কল্যাণে প্রথম নকআউট ম্যাচ জিতে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছেন দুলাল। তবে ক্লিন শিট রাখতে পারলেন কি? সেই উত্তর খুঁজে নিই একটু। সেক্ষেত্রে বলব গোল করে, আত্মঘাতী গোল খেয়ে ড্র হতে চলা একটা ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের একদম শেষ মিনিটে চমৎকার একটা বাইসাইকেল কিকে গোল করে কোয়ার্টার ফাইনালে এসেছেন নতুন পরিচালক।